আপনি সবই মানেন সবই বোঝেন, কিন্তু
অলসতা কিংবা ইচ্ছাকৃতভাবে পালন
করেন না, কি করে আশা করেন জান্নাত
পাওয়ার। অনেকে বলেন ভাই
আমি তো জাহান্নামী,
তাদেরকে বলতে ইচ্ছে করে ভাই
জাহান্নামকে আপনি কি মনে করেন?
সাধারন জেলখানা ? তাহলে শুনুন
নু’মান ইবনে বাশীর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু
থেকে বর্ণিত।
তিনি বলেন,
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ
“কেয়ামতের দিন জাহান্নামীদের
মধ্যে সবচাইতে লঘু শাস্তি প্রাপ্ত
ব্যক্তির শাস্তি হবে এই যে, তার দুই
পায়ের তালুর নিচে আগুনের
দু’টি অংগার রাখা হবে এবং তাতে তার
মস্তিষ্ক সিদ্ধ হতে থাকবে।
সে মনে করবে, তার চাইতে কঠিন
শাস্তির মুখোমুখি আর কেউ হয়নি। অথচ
সে-ই জাহান্নামীদের
মধ্যে সবচাইতে হালকা শাস্তিপ্রাপ্ত।”
[ বুখারী: ৬৫৬২ , মুসলিম: ২১৩ ]
জবাব দিন , নাহলে ফিরে আসুন।
যারা ফিরে আসবে এই মুহূর্ত
থেকে তাদের জন্য আল্লাহ্ সুসংবাদ
দিয়েছেন,
“আর যারা খারাপ কাজ করে,
তারপরে তওবা করে নেয় এবং ঈমান
নিয়ে আসে, তবে নিশ্চয়ই তোমার রব
এরপরও ক্ষমাশীল,পরম দয়ালু।” [ সূরা আ'রাফ
১৫৩]
“তারা কি দেখে না,তারা প্রতি বছর
একবার কিংবা দুবার বিপদগ্রস্ত হয়? এরপরও
তারা তওবা করে না এবং উপদেশ গ্রহণ
করে না।” [ সূরা তাওবা ১২৬]
“সুতরাং তারা কি আল্লাহর নিকট
তওবা করবে না? এবং তার নিকট
ক্ষমা চাইবে না? আর আল্লাহ
ক্ষমাশীল,পরম দয়ালু।” [সূরা মায়েদা ৭৪]
যারা ভাবে এখন পাপ করি পরে সময়মত
তওবা করে নেব, তাদের
সাধারণতঃ কোনদিনই তওবা করার
সৌভাগ্য পাবে না।
আল্লাহ্ বলেন,
“আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই,
যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, এমন
কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু
উপস্থিত হয়, তখন
বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি।
আর তওবা নেই তাদের জন্য,
যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক
শাস্তি প্রস্তুত
করে রেখেছি।” [সূরা নিসা ১৮]
তাই আমার ভাই ও বোনেরা ফিরে আসুন ,
এখনই, এখনই এবং এখনই।
তওবা করে ফিরে আসুন। আল্লাহর
কাছে নিজেকে আত্মসমর্পণ করুন।
অলসতা কিংবা ইচ্ছাকৃতভাবে পালন
করেন না, কি করে আশা করেন জান্নাত
পাওয়ার। অনেকে বলেন ভাই
আমি তো জাহান্নামী,
তাদেরকে বলতে ইচ্ছে করে ভাই
জাহান্নামকে আপনি কি মনে করেন?
সাধারন জেলখানা ? তাহলে শুনুন
নু’মান ইবনে বাশীর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু
থেকে বর্ণিত।
তিনি বলেন,
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ
“কেয়ামতের দিন জাহান্নামীদের
মধ্যে সবচাইতে লঘু শাস্তি প্রাপ্ত
ব্যক্তির শাস্তি হবে এই যে, তার দুই
পায়ের তালুর নিচে আগুনের
দু’টি অংগার রাখা হবে এবং তাতে তার
মস্তিষ্ক সিদ্ধ হতে থাকবে।
সে মনে করবে, তার চাইতে কঠিন
শাস্তির মুখোমুখি আর কেউ হয়নি। অথচ
সে-ই জাহান্নামীদের
মধ্যে সবচাইতে হালকা শাস্তিপ্রাপ্ত।”
[ বুখারী: ৬৫৬২ , মুসলিম: ২১৩ ]
জবাব দিন , নাহলে ফিরে আসুন।
যারা ফিরে আসবে এই মুহূর্ত
থেকে তাদের জন্য আল্লাহ্ সুসংবাদ
দিয়েছেন,
“আর যারা খারাপ কাজ করে,
তারপরে তওবা করে নেয় এবং ঈমান
নিয়ে আসে, তবে নিশ্চয়ই তোমার রব
এরপরও ক্ষমাশীল,পরম দয়ালু।” [ সূরা আ'রাফ
১৫৩]
“তারা কি দেখে না,তারা প্রতি বছর
একবার কিংবা দুবার বিপদগ্রস্ত হয়? এরপরও
তারা তওবা করে না এবং উপদেশ গ্রহণ
করে না।” [ সূরা তাওবা ১২৬]
“সুতরাং তারা কি আল্লাহর নিকট
তওবা করবে না? এবং তার নিকট
ক্ষমা চাইবে না? আর আল্লাহ
ক্ষমাশীল,পরম দয়ালু।” [সূরা মায়েদা ৭৪]
যারা ভাবে এখন পাপ করি পরে সময়মত
তওবা করে নেব, তাদের
সাধারণতঃ কোনদিনই তওবা করার
সৌভাগ্য পাবে না।
আল্লাহ্ বলেন,
“আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই,
যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, এমন
কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু
উপস্থিত হয়, তখন
বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি।
আর তওবা নেই তাদের জন্য,
যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক
শাস্তি প্রস্তুত
করে রেখেছি।” [সূরা নিসা ১৮]
তাই আমার ভাই ও বোনেরা ফিরে আসুন ,
এখনই, এখনই এবং এখনই।
তওবা করে ফিরে আসুন। আল্লাহর
কাছে নিজেকে আত্মসমর্পণ করুন।
No comments:
Post a Comment